1. samoyerprothomsongbad@gmail.com : দৈনিক সময়ের প্রথম সংবাদ : দৈনিক সময়ের প্রথম সংবাদ
  2. info@www.somoyerprothomsangbad.com : দৈনিক সময়ের প্রথম সংবাদ :
মানুষের হার্ট কিভাবে দুর্বল হয়? - জানা জরুরি কিছু কারণ ও প্রতিকার - দৈনিক সময়ের প্রথম সংবাদ
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড অক্টোবর মাসে সারাদেশে সাইবার সচেতনতা কর্মসূচি নেওয়ার আহ্বান মানুষের হার্ট কিভাবে দুর্বল হয়? – জানা জরুরি কিছু কারণ ও প্রতিকার কিংবদন্তি লালনগীতি শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২,আহত ১৫ শাবানা দেশে ফিরেছেন, থেকেছেন নীরবে—৫ বছর পর ঢাকায় কিংবদন্তি অভিনেত্রী হার্ট অ্যাটাক হলে প্রাথমিক করণীয় — জীবন বাঁচাতে করুণ এই পদক্ষেপগুলো! একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০টি সিম: নতুন নির্দেশনা জারি, অতিরিক্ত সিম হবে নিষ্ক্রিয় অবৈধ বেটিং অ্যাপ মামলায় ইডির সমন পেলেন অঙ্কুশ হাজরা” চন্দ্রগ্রহণের সময় করণীয় আমল:

মানুষের হার্ট কিভাবে দুর্বল হয়? – জানা জরুরি কিছু কারণ ও প্রতিকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

বর্তমানে হৃদরোগ একটি সাধারণ ও ভয়াবহ স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। অনেকেই অল্প বয়সেই হৃদযন্ত্র দুর্বল হয়ে যাওয়ার কারণে নানা জটিলতায় ভুগছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো—মানুষের হার্ট কেন ও কিভাবে দুর্বল হয়?

১. অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
চর্বিযুক্ত, অতিরিক্ত লবণ বা চিনিযুক্ত খাবার এবং ফাস্টফুড হৃদপিণ্ডে কোলেস্টেরল জমায়, যা ধমনিতে ব্লক তৈরি করে। এতে হার্ট দুর্বল হয়ে পড়ে।

২. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব:
সারাদিন বসে থাকা বা একটানা কাজ করাও হার্টের পক্ষে ক্ষতিকর। এতে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয় এবং হৃদযন্ত্র দুর্বল হতে থাকে।

৩. ধূমপান ও অ্যালকোহল:
এগুলো রক্তনালিকে সংকুচিত করে এবং হার্টের রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি করে, যা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।

৪. অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা: চাপ ও দুশ্চিন্তা হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, যার ফলে হৃদযন্ত্র দীর্ঘমেয়াদে দুর্বল হয়ে পড়ে।

৫. উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস: এই দুইটি রোগ হার্টে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে এবং হার্টের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

৬. অনিয়মিত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীর ঠিকমতো রিকভার করতে পারে না। এতে হার্টের কার্যক্ষমতাও কমে যায়।

৭. বংশগত প্রভাব: পরিবারে হৃদরোগের ইতিহাস থাকলে, কিছু মানুষ স্বাভাবিকভাবেই বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হন।

প্রতিরোধ ও প্রতিকার:
– স্বাস্থ্যকর ও ব্যালান্সড খাদ্য গ্রহণ
– নিয়মিত হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম
– ধূমপান বর্জন
– পর্যাপ্ত ঘুম
– মানসিক চাপ কমানো
– সময়মতো মেডিকেল চেকআপ

উপসংহার:
হৃদযন্ত্র আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। যত্ন না নিলে এটি অকালে দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তাই জীবনযাপনে সচেতনতা, নিয়মিত ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করে আমরা আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে পারি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহস্পতি শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট